বি এস সি ইন নার্সিং এর খুঁটিনাটি

বিএসসি ইন নার্সিং (বেসিক) সম্ভাব্য বিকল্প ভবিষ্যতের মধ্যে অন্যতম একটি কোর্স। নার্সিং একটি সেবামূলক পেশা। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশে নার্সদের ব্যপক চাহিদা রয়েছে । নার্সিং শুধুমাত্র একটি পেশা নয়, এটি হৃদয়ের একটি আহ্বান ও মানবসেবার সেরার মধ্যে অন্যতম। নার্সিং মানে শুধু একটি পেশা নয় মহৎ সেবা, এটি যত্ন এবং দায়িত্ববোধের গভীর বন্ধন। মহৎ পেশা বলতে যে কাজগুলি বোঝায় অসুস্থ মানুষের সেবা বা নার্সিং তার মধ্যে অন্যতম। ‘সেবা পরম ধর্ম’ এ কথা সকল ধর্মের মর্মবাণী। মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় বোধ করে যখন সে বা তার পরিবারের কেউ অসুস্থ হয়। একটা পর্যায়ে যখন হাসপাতালে ভর্তি করা ছাড়া পরিবারের আর কোনো উপায় থাকে না তখন চিকিৎসক এবং নার্সের উপর মানুষ সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। নার্সিং ডিগ্রিতে ব্যাচেলর অফ সায়েন্সের সামগ্রিক লক্ষ্য হল দক্ষ পেশাদার নার্স তৈরি করা, যারা তাদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং মনোভাব প্রদর্শন করতে সক্ষম হবেন প্রত্যাশিত চাহিদা এবং প্রত্যাশা পূরণের জন্য ব্যবহারিক ক্ষেত্রে নার্সিং যত্নের গুণমান প্রদান করতে এবং জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা/পরিস্থিতিতে ব্যক্তি, পরিবার এবং সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং পুনরুদ্ধার করা।
নার্সিং হল ঠিক এমনিই একটি পেশা যা দিয়ে নিজের জীবনমান উন্নয়নের সাথে সাথে অপরের জীবনও বাঁচানো যায়। পেশা হিসাবে নার্সিং কতটা অর্থবহ হতে পারে তা সাম্প্রতিক দেশের পরিস্থিতিতে আরেকবার অনুধাবন করল। এটি এমন একটি পেশা যেখানে আক্ষরিকভাবেই সর্বস্তরের মানুষের কল্যাণ করার সুযোগ রয়েছে। চলুন দেখে নেয়া যাক নার্সিং কেন একটি আকর্ষণীয় এবং মহান পেশাঃ
  • নিশ্চিত কর্মসংস্থানঃ
  • বহুমুখী কর্মক্ষেত্রঃ
  • দুর্দান্ত ক্যারিয়ারের সুযোগঃ
  • অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত লোকদের সহায়তা করার সুযোগ:
বাংলাদেশ এর সকল সরকারি বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনি্ক স্বাস্থকেন্দ্র সহ সকল স্বাস্থ সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের সিনিয়র স্টাফ নার্স ও মিডওয়াইফ পদে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ এ নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) সাবেক পিজি হাসপাতাল এ ও প্রায়ই নার্স নিয়োগ এর সার্কুলার হয়ে থাকে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব বিধিমোতাবেক নার্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে।
বাংলাদেশে নার্সদের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে, এবং এটি এখন দেশের স্বাস্থ্যখাতে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় পেশা। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নতুন হাসপাতাল ও ক্লিনিক স্থাপন, এবং উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনীয়তা এ পেশার গুরুত্ব বাড়িয়ে তুলেছে।
বাংলাদেশে নার্সদের চাহিদা সীমাহীন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে নিবন্ধিত ডাক্তারের সংখ্যা ১ লাখ ২ হাজার ৯৯৭ জন। এই সংখ্যক চিকিৎসকের বিপরীতে দেশে ৩ লাখের বেশি নার্সের প্রয়োজন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী প্রতি একজন চিকিৎসকের বিপরীতে তিনজন করে নার্স থাকা রীতি। কিন্তু বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের (বিএনএমসি) তথ্য অনুসারে, বিগত তথ্য অনুযায়ী নিবন্ধিত নার্স ও মিডওয়াইফের সংখ্যা ছিল ৮০ হাজার ৭৩৯ জন। অর্থাৎ দেশে প্রয়োজনের মাত্র ২৭ শতাংশ নার্স রয়েছে। বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের (বিএনএমসি) তথ্যানুযায়ী, দেশে ২৭১টি বিএসসি ও ৫৪৭টি ডিপ্লোমা নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কলেজ (সরকারি ও বেসরকারি) রয়েছে। এসব কলেজে আসন আছে ৩৯ হাজারের বেশি। আর প্রতি বছর চাকরির বাজারে প্রবেশ করেন প্রায় ১৫ হাজার নার্স। এছাড়াও নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের প্রাক্তন রেজিস্ট্রার সুরাইয়া বেগম বলেন, কলেজগুলোতেও আসনসংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতি বছর ৩০ হাজার নার্স স্নাতক সম্পন্ন করবেন। এজন্য নার্সিং ইনস্টিটিউট ও কলেজগুলোর চাহিদা দিন দিন ঊর্ধ্বমুখী।
অন্যদিকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতির দিকে বিষয়ে বিবেচনা করলে দেখা যায়, দিন দিন বাড়ছে আমাদের জনসংখ্যা, বাড়ছে হাসপাতাল। আমাদের দেশে এখন প্রায় সব শহরেই সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নার্সের চাহিদাও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুযায়ী একটি দেশে চিকিৎসক ও নার্সের অনুপাত হওয়া উচিত ১:৩ । কিন্তু বাংলাদেশে এ অনুপাত ২:১ । তাই বাংলাদেশে নার্সদের চাহিদা অনেক। তদসঙ্গে বিএসসি ইন নার্সিং (বেসিক) চাহিদা দিনে দিনে দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
দেশে নার্সিং থেকে উচ্চশিক্ষার অনেক সুযোগ আছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আগামী ২০৩০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে বিশ্বে ৬০ লাখ নার্সের প্রয়োজন হবে। বর্তমানে কর্মরত নার্সের মধ্যে একটি বিরাট সংখ্যক নার্স অবসরে যাবেন আগামী দশ বছরে। ফলে ভবিষ্যৎ দিনগুলোতে নার্সের সংকট হতে পারে। মার্কিন য্ক্তুরাষ্ট্রসহ উন্নত বিশ্বে দ্রুত বর্ধমান পেশাগুলোর মধ্যে একটি হলো নার্সিং। আমাদের বয়স্ক প্রবীণদের এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে লড়াই করা রোগীদের যত্ন নেয়ার জন্য যত্নশীল এবং যোগ্য নার্সদের বেশি প্রয়োজন। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, বর্ধিত আয়ু এবং স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদাও বাড়িয়ে তুলছে। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে একজন মিডওয়াইফ কাজ করতে পারেন। তাছাড়া সরকারী অধিদপ্তরে এই পেশায় প্রচুর কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে এই পেশায় প্রশিক্ষিত কর্মীর চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
দেশের মতো বিদেশেও নার্সিংয়ে উচ্চশিক্ষার অনেক সুযোগ আছে। উন্নত বিশ্বের যে কোনো দেশ কানাডা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, লন্ডন, মধ্যপ্রাচ্যসহ অন্য যে কোনো দেশ থেকে নার্সিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করা যায়। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং সুইডেনসহ ইউরোপের অনেক দেশেদেশগুলোয় MSc, PHD করার সুযোগ রয়েছে এবং রিসার্চে কাজ করার অনেক স্কোপ আছে। আইইএলটিএসে ভালো স্কোর থাকলে কানাডা, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশে ফুল ফ্রি স্কলারশিপও পাওয়া যায়। স্কলারশিপসমূহঃ ফুলব্রাইট স্কলারশিপ (যুক্তরাষ্ট্রে নার্সিং উচ্চ শিক্ষার জন্), চেভেনিং স্কলারশিপ (যুক্তরাজ্যে নার্সিং উচ্চ শিক্ষার জন্) ও DAAD স্কলারশিপ (জার্মানিতে নার্সিং উচ্চ শিক্ষার জন্) প্রভৃতি দেশে স্কলারশিপ পাওয়া যায়। সে সব দেশে প্রফেসরদের টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জব পাওয়া যায়।
নার্স হিসেবে ক্যারিয়ারের শুরুতে আপনি অ্যাসিস্ট্যান্ট নার্স বা ওটি সিস্টার হিসেবে সরকারি হাসপাতালে যোগ দিতে পারেন। বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স করার পর সিনিয়র স্টাফ নার্স পদে চাকরি করা যায়। সেক্ষেত্রে সরকারি বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী সম্ভাব্য গড় বেতন ৮,০০০ টাকা – ১৬,৫৪০ টাকা মাসিক বেতন পাবেন। অপরদিকে বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিকে সাধারণত ১৪,০০০ টাকা থেকে বেতন নার্সদের বেতন শুরু হয়। তবে প্রতিষ্ঠানভেদে এর পরিমাণ কম-বেশি হতে পারে। সরকারী অধিদপ্তরে নন ক্যাডার পদে এ পেশায় নিয়োগ করা হয়। জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী এই পেশায় বেতন ১৬০০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে ৩৮৬৪০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে, এছাড়াও রয়েছে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।
ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে একজন মিডওয়াইফের? বাংলাদেশ সরকার মাতৃস্বাস্থ্যসেবা জোরদার করা ও মাতৃমৃত্যু কমিয়ে আনার লক্ষ্যে বিপুল পরিমাণে মিডওয়াইফ পেশায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী নিয়োগ দিচ্ছে। প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ থাকলে এই মহান পেশায় যোগদান করে ভালো ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন আপনিও। এই পেশায় সরকারী খাতে ভালো অঙ্কের বেতন ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা। এছাড়া দেশে ও দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ভালো সুযোগ রয়েছে, যার মাধ্যমে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে আপনি এ পেশায় আরও ভালো অবদান রাখতে পারবেন।
আপনারা জীবন ও জীবিকায় কেন বেছে নিবেন নার্সিং পেশাকে?
  • পদ মর্যাদায় আপনি হবেন একজন 2nd class officer ৷ যার বেতন শুরু হয় ১০ গ্রেড থেকে ।
  • নার্সিং একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা যা থেকে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা দ্বারা আপনি ব্যাক্তিগত ও সামাজিক জীবনে স্বাস্থ্য সেবায় রাখতে পারবেন উল্লেখযোগ্য অবদান ৷
  • নার্সিং পেশায় যেমন আপনি আয় করতে পারবেন তার পাশাপাশি সৎ থেকে রোগীদের মন থেকে সেবা করলেই সাথে সাথে আপনার আমলনামায় ডিপোজিট হিসেবে জমা হবে সওয়াব আর সওয়াব ৷যার সঠিক, পুরষ্কার নিশ্চই আল্লাহ দান করবেন।
  • আর জীবনে মানুষের দোয়া অনেক বড় কিছু ৷ এই অসুস্থ অসহায় মানুষগুলির দোয়াই আপনাকে একদিন অনেক বড় মর্যাদার আসনে আসীন করবে ৷ ইন-শা-আল্লাহ।
  • যখন নার্সিং পড়াশোনা শেষ করবেন দেখবেন , আপনি দিব্যি চাকুরী করে মা-বাবার মুখে হাসি ফুটিয়েছেন ৷ অথচ আপনারই বন্ধুরা যারা জেনারেল এ পড়াশোনা করছেন দেখবেন তারা তখনও চাকুরী জন্য হন্যে হয়ে ছুটছে/টিউশনি করতেছেন ৷ আর এটা ওনাদেরও দোষ নয় কেবলই বাংলাদেশের সমসাময়িক প্রেক্ষাপট আর কঠিন বাস্তবতা মাত্র ৷
  • বাংলাদেশেই আমার দেখা অনেক বাংলাদেশী নার্স আছেন যারা এক জায়গায় চাকুরী করেই আয় করছেন ২০-৮০ হাজার টাকা ৷ অর্থাৎ আপনি পাচ্ছেন আর্থিক সচ্ছলতা ৷ শুধু আপনার প্রয়োজন নিজেকে সেই যোগ্যতায় যোগ্য করে তোলা ৷
বেসরকারি ভাবে বিএসসি নার্সিং পড়ার খরচ প্রতিষ্ঠান ভেদে হয়ে থাকে। আনোয়ারা নার্সিং কলেজে বিএসসি ইন নার্সিং (বেসিক) ২ থেকে ২.৮০ লাখ টাকার মধ্যে কমপ্লিট করতে পারবেন। আমাদের কলেজের খরচের সুবিধা সমূহের মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো- সেমিস্টার ও বাৎসরিক ভিত্তিতে পড়াশুনার খরচের ফি দেয়ার সুযোগ পেয়ে থাকে ভর্তিকৃত সকল ছাত্র-ছাত্রীরা।
শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে নার্সিং কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রায় ৫,০০০ (পাঁচ হাজার) দেশি-বিদেশী বিষয় ভিত্তিক ও রেফারেন্স বই সমৃদ্ধ একটি সুবৃহৎ লাইব্রেরী। সিসিটিভি মনিটরিং এর পাশাপাশি লাইব্রেরিতে রির্সাচ কার জন্য অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব ও ইন্টারনেট সার্বক্ষণিক সুবিধা।
আনোয়ারা নার্সিং কলেজটির পড়াশুনার জন্য পরিবেশ অত্যন্ত আদর্শ মানের। আমাদের কলেজটিতে রয়েছে সাধারণ ক্লাস রুমের পাশাপাশি অত্যাধুনিক মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুমের সুবিধাসমূহ। মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুমগুলো ব্যবহার করে বিষয়ভিত্তিক পাঠদান দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের নার্সিং পেশায় দক্ষ বৃদ্ধিতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আমাদের নার্সিং কারিকুলাম নিয়ম অনুসরণ করে প্রতিটি বিষয়ভিত্তিক ছাত্র-ছাত্রীদের জ্ঞান আহরণের জন্য রয়েছে অত্যাধুনিক ল্যাবসমূহ। যা ব্যবহার করে তাদের থিওরিটিক্যাল ক্লাসের পাশাপাশি ব্যবহারিক জ্ঞান লাভ করে নার্সিং পেশায় হয়ে উঠছে দক্ষ।
আমাদের আনোয়ারা নার্সিং কলেজে রয়েছে একদল অভিজ্ঞ ও দক্ষ এমবিবিএস ডাক্তার ও নার্সিং পেশায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিএসসি পাস সম্পন্ন বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক-শিক্ষিকামন্ডলীবৃন্দ। যারা প্রতিনিয়ত তাদের অভিজ্ঞতার স্বাক্ষর রেখে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নার্স তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত রেখে চলছে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top